গুলিবিদ্ধ আব্দুল মতিন (৫০) উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের লক্ষণপুর গ্রামের কাজী আলাউদ্দিনের বাড়ির মফিজ উল্লার ছেলে। তিনি পেশায় একজন কৃষক।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর ) দুপুরের দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান। এর আগে, গতকাল রোববার ২৯ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের ছয়ানী বাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
ওসি লিটন দেওয়ান বলেন, উপজেলার ছয়ানী বাজার এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে গ্রুপিং চলছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অন্য কাউকে গুলি ছুড়লে লক্ষ্য ভ্রষ্ট হয়ে আব্দুল মতিন গুলিবিদ্ধ হয়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, আব্দুল মতিন ও তার প্রতিবেশী শুভন ছয়ানী বাজার এলাকায় একটি দোকানের পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন। এসময় হঠাৎ মোটরসাইকেল যোগে এসে দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা গুলি শুরু করে। এতে কৃষক আব্দুল মতিন পেটে গুলিবিদ্ধ হলে তারা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিযে যায়।
এদিকে ভুক্তভোগীর চাচাতো ভাই আলমগীর ওসির বক্তব্য নাকচ করে দিয়ে দাবি করেন, সরাসরি আব্দুল মতিনকে গুলি করা হয়। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি গুলির কোনো কারণ জানাতে পারেনি।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান আরও বলেন, খবর পেয়ে পুুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। গুলিবিদ্ধ কৃষক ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক : এডভোকেট সালাহ উদ্দিন মাহমুদ মাসুম
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : অহিদ উদ্দিন মাহমুদ মুকুল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : জান্নাতুল ফেরদৌস প্রিয়া