১৬ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত, ১০ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

ফাইল ছবি

পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও এর সংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপটি আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে ‘রেমাল’। এই ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করেছে ওমান।

আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজীজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এরই মধ্যে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রাবন্দর সমূহে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আজীজুর রহমান বলেন, সাগরের মধ্যভাগ দিয়ে যাওয়ায় আরও শক্তিশালী হতে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। আগামীকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টার খেপুপাড়া দিয়ে অতিক্রম করতে পারে। অগ্রভাগের প্রভাব দুপুরের পর থেকেই উপকূলে থাকতে পারে। জোয়ারের সময় ৭ থেকে ১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। আর ভাটার সময় হতে পারে ৫ থেকে ৭ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস।

‘সারা দেশেই ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে জলোচ্ছ্বাস, ভারীবর্ষণ ও ভূমিধ্বস হতে পারে। সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।’

এই সময় সারা দেশে ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আর উপকূলে ৭ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে বলেও জানিয়েছেন আজীজুর রহমান।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থান করা মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

সর্বাধিক পঠিত

নোবিপ্রবি ছাত্রী হলে অগ্নিকাণ্ড, পরীক্ষা স্থগিত

বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত, ১০ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

আপডেট: ০১:০২:২৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৫ মে ২০২৪

ফাইল ছবি

পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও এর সংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপটি আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে ‘রেমাল’। এই ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করেছে ওমান।

আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজীজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এরই মধ্যে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রাবন্দর সমূহে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আজীজুর রহমান বলেন, সাগরের মধ্যভাগ দিয়ে যাওয়ায় আরও শক্তিশালী হতে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। আগামীকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টার খেপুপাড়া দিয়ে অতিক্রম করতে পারে। অগ্রভাগের প্রভাব দুপুরের পর থেকেই উপকূলে থাকতে পারে। জোয়ারের সময় ৭ থেকে ১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। আর ভাটার সময় হতে পারে ৫ থেকে ৭ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস।

‘সারা দেশেই ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে জলোচ্ছ্বাস, ভারীবর্ষণ ও ভূমিধ্বস হতে পারে। সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।’

এই সময় সারা দেশে ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আর উপকূলে ৭ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে বলেও জানিয়েছেন আজীজুর রহমান।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থান করা মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।