১৪ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২৯শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাইবার মামলা থেকে খালাস পেলেন বিএনপি নেতা বুলুসহ ১২ নেতাকর্মি

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট: ১১:০২:৪৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৮৬৮

স্টাফ রিপোর্টার:
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আলোচিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু ও জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমনসহ ১২ নেতাকর্মিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্রগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জহিরুল ইসলাম এই আদেশ দেন।

বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনালের আসামি পক্ষের আইনজীবী জায়েদ বিন রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার অভিযোগ ও ভুক্তভোগীদের সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে বেগমগঞ্জের চৌমুহনীতে মন্দিরে হামলার ঘটনায় নোয়াখালী জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমন ও নোয়াখালী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ফয়সল ইনাম কমলকে তৎকালীন জেলা পুলিশ সুপার গুম করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে। একপর্যায়ে মঞ্জুরুল আজিম সুমন থেকে ২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে এক কোটি টাকা আদায় করে। এরপর ১৬৪ ধারায় একটি পরিকল্পিত জবানবন্দি তৈরী করে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ বেগমগঞ্জ উপজেলা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ১২জন নেতাদের আসামি করে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-২৬৭/২২।

বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনালের আসামি পক্ষের আইনজীবী জায়েদ বিন রশীদ আরও বলেন, পতিত সরকারের সময়ে এই মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। বিজ্ঞ আদালতের শুনানি শেষে মনে হয়েছে এটি একটি মিথ্যা মামলা। এই মামলা চলার মত না। তাই বিচারক সকল আসামিকে বেকুসুর খালাস দিয়েছেন।

সর্বাধিক পঠিত

নোবিপ্রবি ছাত্রী হলে অগ্নিকাণ্ড, পরীক্ষা স্থগিত

সাইবার মামলা থেকে খালাস পেলেন বিএনপি নেতা বুলুসহ ১২ নেতাকর্মি

আপডেট: ১১:০২:৪৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার:
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আলোচিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু ও জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমনসহ ১২ নেতাকর্মিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্রগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জহিরুল ইসলাম এই আদেশ দেন।

বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনালের আসামি পক্ষের আইনজীবী জায়েদ বিন রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার অভিযোগ ও ভুক্তভোগীদের সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে বেগমগঞ্জের চৌমুহনীতে মন্দিরে হামলার ঘটনায় নোয়াখালী জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমন ও নোয়াখালী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ফয়সল ইনাম কমলকে তৎকালীন জেলা পুলিশ সুপার গুম করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে। একপর্যায়ে মঞ্জুরুল আজিম সুমন থেকে ২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে এক কোটি টাকা আদায় করে। এরপর ১৬৪ ধারায় একটি পরিকল্পিত জবানবন্দি তৈরী করে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ বেগমগঞ্জ উপজেলা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ১২জন নেতাদের আসামি করে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-২৬৭/২২।

বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনালের আসামি পক্ষের আইনজীবী জায়েদ বিন রশীদ আরও বলেন, পতিত সরকারের সময়ে এই মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। বিজ্ঞ আদালতের শুনানি শেষে মনে হয়েছে এটি একটি মিথ্যা মামলা। এই মামলা চলার মত না। তাই বিচারক সকল আসামিকে বেকুসুর খালাস দিয়েছেন।