২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালী সদর হাসপাতাল সড়কের বেহাল দশা, দুর্ভোগে জনসাধারণ

মোঃ নুর হোসাইন :
দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় এবং সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যায় নোয়াখালী সদর হাসপাতাল সড়কের বেহাল দশা। জেলা শহর মাইজদীর প্রধান সড়ক থেকে সদর হাসপাতাল পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার সড়ক পুরোটা খানাখন্দে ভরে গেছে। প্রায় মাসব্যাপী সড়কটি বন্যার পানির নিছে থাকায় বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল সহ আরো অন্তত ১৫-২০ টি প্রাইভেট হসপিটালের রোগী ও রোগীর স্বজনদের যাতায়াতের পথ এটি। প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে এবং প্বাশবর্তী লক্ষীপুর, চাঁদপুর থেকে কয়েক হাজার মানুষ এসব হসপিটালে চিকিৎসা নিতে আসে। রাস্তার এ বেহাল দশার কারণে প্রায় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে রোগী বাহী বিভিন্ন পরিবহন। সড়কে বড় বড় গর্তের কারণে কয়েকটি ইজিবাইক যাত্রী সহ উল্টে পড়ার ঘটনা ঘটেছে সড়কটিতে।

আবু বকর নামের এক সিএনজি যাত্রী বলেন , অপারেশন শেষে স্ত্রীকে বাসায় নিয়ে যাচ্ছি কিন্তু রাস্তার যে অবস্থা সুস্থ ভাবে বাসায় পৌঁছাতে পারবো কিনা সেটাই শঙ্কা।

অটো রিক্সা চালাক জসিম মিয়া বলেন , এ রাস্তাটি একদম চলাচলের অনুপযোগী। কবে থেকে শুনি কাজ ধরবে বাট এখনো কাজের কিছুই দেখতে পারতেছিনা। প্রায় সময় যাত্রী পড়ে যায় রিক্সা থেকে।

নোয়াখালী পৌরসভার প্রশাসক জনাব জালাল উদ্দীন বলেন , আমি দায়িত্বে এসেছি অল্প কয়েকদিন হয়েছে। আমরাও অনুধাবন করেছি খানাখন্দভরা এ সড়কে মানুষজন খুব কষ্ট পাচ্ছে। ইতিমধ্যে টেন্ডারের প্রাথমিকতা সম্পন্ন হয়েছে , বাকি কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। শীঘ্রই ঠিকাদার কাজ শুরু করতে পারবে।

সর্বাধিক পঠিত

সংবিধান দিয়েই ফ্যাস্টিট হাসিনা দেশের মানুষকে হত্যা করেছে:ইসহাক খন্দকার

নোয়াখালী সদর হাসপাতাল সড়কের বেহাল দশা, দুর্ভোগে জনসাধারণ

আপডেট: ০৭:০২:১৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪

মোঃ নুর হোসাইন :
দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় এবং সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যায় নোয়াখালী সদর হাসপাতাল সড়কের বেহাল দশা। জেলা শহর মাইজদীর প্রধান সড়ক থেকে সদর হাসপাতাল পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার সড়ক পুরোটা খানাখন্দে ভরে গেছে। প্রায় মাসব্যাপী সড়কটি বন্যার পানির নিছে থাকায় বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল সহ আরো অন্তত ১৫-২০ টি প্রাইভেট হসপিটালের রোগী ও রোগীর স্বজনদের যাতায়াতের পথ এটি। প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে এবং প্বাশবর্তী লক্ষীপুর, চাঁদপুর থেকে কয়েক হাজার মানুষ এসব হসপিটালে চিকিৎসা নিতে আসে। রাস্তার এ বেহাল দশার কারণে প্রায় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে রোগী বাহী বিভিন্ন পরিবহন। সড়কে বড় বড় গর্তের কারণে কয়েকটি ইজিবাইক যাত্রী সহ উল্টে পড়ার ঘটনা ঘটেছে সড়কটিতে।

আবু বকর নামের এক সিএনজি যাত্রী বলেন , অপারেশন শেষে স্ত্রীকে বাসায় নিয়ে যাচ্ছি কিন্তু রাস্তার যে অবস্থা সুস্থ ভাবে বাসায় পৌঁছাতে পারবো কিনা সেটাই শঙ্কা।

অটো রিক্সা চালাক জসিম মিয়া বলেন , এ রাস্তাটি একদম চলাচলের অনুপযোগী। কবে থেকে শুনি কাজ ধরবে বাট এখনো কাজের কিছুই দেখতে পারতেছিনা। প্রায় সময় যাত্রী পড়ে যায় রিক্সা থেকে।

নোয়াখালী পৌরসভার প্রশাসক জনাব জালাল উদ্দীন বলেন , আমি দায়িত্বে এসেছি অল্প কয়েকদিন হয়েছে। আমরাও অনুধাবন করেছি খানাখন্দভরা এ সড়কে মানুষজন খুব কষ্ট পাচ্ছে। ইতিমধ্যে টেন্ডারের প্রাথমিকতা সম্পন্ন হয়েছে , বাকি কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। শীঘ্রই ঠিকাদার কাজ শুরু করতে পারবে।