২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালী-১ আসনে দ্বৈত নাগরিকত্বের কারনে প্রার্থিতা বাতিল হলো রুহুল আমিনের

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট: ১১:৫৩:০৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারি ২০২৪
  • ১৮৫৮

স্টাফ রিপোর্টার-
নোয়াখালী-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার রুহুল আমিনের প্রার্থিতা বাতিল করতে নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রুহুল আমিনের আবেদন খারিজ করে দেন।আদালতে রুহুল আমিনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও এবিএম আলতাফ হোসেন। রিট আবেদনকারী পক্ষে ছিলেন আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী, আজাহার উল্লাহ ভূঁইয়া ও ইমাম হাছান। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্বের তথ্য গোপন করে নোয়াখালী-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন খন্দকার রুহুল আমিন। তাকে প্রতীকও বরাদ্দ দেয় নির্বাচন কমিশন। তবে দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগে প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে ১৯ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শফিকুর রহমান। তাতে সাড়া না পেয়ে ২০ ডিসেম্বর রিট করেন তিনি। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি যাচাই করে প্রতিবেদন দিতে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। দুই সংস্থার প্রতিবেদনে খন্দকার রুহুল আমিনের দ্বৈত নাগরিকত্বের প্রমাণ মেলে। তাই তার প্রার্থিতা বাতিলে পদক্ষেপ নিতে নির্বাচন কমিশনকে ২৭ ডিসেম্বর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ বলেন, হাইকোর্টের দেওয়া বাতিল আদেশ বহাল রয়েছে।

আজাহার উল্লাহ ভূঁইয়া জানান, আজকের আদেশের ফলে খন্দকার রুহুল আমিন নির্বাচন করতে পারবেন না।

সর্বাধিক পঠিত

সংবিধান দিয়েই ফ্যাস্টিট হাসিনা দেশের মানুষকে হত্যা করেছে:ইসহাক খন্দকার

নোয়াখালী-১ আসনে দ্বৈত নাগরিকত্বের কারনে প্রার্থিতা বাতিল হলো রুহুল আমিনের

আপডেট: ১১:৫৩:০৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারি ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার-
নোয়াখালী-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার রুহুল আমিনের প্রার্থিতা বাতিল করতে নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রুহুল আমিনের আবেদন খারিজ করে দেন।আদালতে রুহুল আমিনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও এবিএম আলতাফ হোসেন। রিট আবেদনকারী পক্ষে ছিলেন আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী, আজাহার উল্লাহ ভূঁইয়া ও ইমাম হাছান। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্বের তথ্য গোপন করে নোয়াখালী-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন খন্দকার রুহুল আমিন। তাকে প্রতীকও বরাদ্দ দেয় নির্বাচন কমিশন। তবে দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগে প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে ১৯ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শফিকুর রহমান। তাতে সাড়া না পেয়ে ২০ ডিসেম্বর রিট করেন তিনি। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি যাচাই করে প্রতিবেদন দিতে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। দুই সংস্থার প্রতিবেদনে খন্দকার রুহুল আমিনের দ্বৈত নাগরিকত্বের প্রমাণ মেলে। তাই তার প্রার্থিতা বাতিলে পদক্ষেপ নিতে নির্বাচন কমিশনকে ২৭ ডিসেম্বর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ বলেন, হাইকোর্টের দেওয়া বাতিল আদেশ বহাল রয়েছে।

আজাহার উল্লাহ ভূঁইয়া জানান, আজকের আদেশের ফলে খন্দকার রুহুল আমিন নির্বাচন করতে পারবেন না।