১৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৩০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাজতির মৃত্যু

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট: ০১:৪৫:৫৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  • ১৬৮২

মোঃ নুর হোসাইন-
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। তিনি একটি মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে জেলা কারাগারে হাজতি হিসেবে ছিলেন।

মৃত মো.আবুল বাশার ওরফে বাদশা (৪৩) জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের মৃত গোলাম রহমানের ছেলে।

সোমবার (১৯ ফেব্রæয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নোয়াখালী জেলা কারাগারে হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করে হাজতি বাদশা। তাৎক্ষণিক কারারক্ষী নাহিদ ও মেহেদী তাকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ১২টার দিকে তিনি মারা যান। সে ২০১৮সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (১) এর ১০ (ক) এর হাজতি আসামি। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর বেগমগঞ্জ থানায় এ মামলা করা হয়। যাহার মামলা নং-৪১।

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা (আরএমও) সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম হাজতি মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেন। তবে তিনি তাৎক্ষণিক মৃত্যু সঠিক কোনো কারণ জানাতে পারেননি। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

কারারক্ষী সুমন বড়–য়া বলেন, ইতোমধ্যে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সর্বাধিক পঠিত

নোবিপ্রবি ছাত্রী হলে অগ্নিকাণ্ড, পরীক্ষা স্থগিত

নোয়াখালীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাজতির মৃত্যু

আপডেট: ০১:৪৫:৫৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

মোঃ নুর হোসাইন-
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। তিনি একটি মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে জেলা কারাগারে হাজতি হিসেবে ছিলেন।

মৃত মো.আবুল বাশার ওরফে বাদশা (৪৩) জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার মীর আলীপুর গ্রামের মৃত গোলাম রহমানের ছেলে।

সোমবার (১৯ ফেব্রæয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নোয়াখালী জেলা কারাগারে হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করে হাজতি বাদশা। তাৎক্ষণিক কারারক্ষী নাহিদ ও মেহেদী তাকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ১২টার দিকে তিনি মারা যান। সে ২০১৮সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (১) এর ১০ (ক) এর হাজতি আসামি। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর বেগমগঞ্জ থানায় এ মামলা করা হয়। যাহার মামলা নং-৪১।

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা (আরএমও) সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম হাজতি মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেন। তবে তিনি তাৎক্ষণিক মৃত্যু সঠিক কোনো কারণ জানাতে পারেননি। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

কারারক্ষী সুমন বড়–য়া বলেন, ইতোমধ্যে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।