স্টাফ রিপোর্টার-
গতকাল রাঙুনিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত চুয়েট ছাত্র তৌফিক হোসেনের বাড়িতে শোকে ভিহব্বল পুরো বাড়ি।কেউই কথা বলেছে না। পুরো বাড়িতে চলছে হাহাকার। দরজা বন্ধ করে কাঁদছে মা। বাবা বার বার কররের পাশে গিয়ে গুরে আসছে নীরবে। শত চেষ্টার করেও একটু কথা বলেতে পারেনি তার মায়ের সাথে। বার বার মা বলছে দুর্ঘটনার পর পরই মাকে ফোন করে সে। বলছে মা আমি সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়ির ধাক্কায় চিটকে পড়েছি রাস্তায়। আমার বন্ধুরা গাড়ির নিচে পড়ে গেছে। মা লোকজন আমাকে দরাধরি করে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। তুমি আর আব্বা রওনা দাও । রওনা দেওয়ার পরেও ছেলের সাথে কথা হয় মায়ের মা তুমি তাড়াতড়ি আসো।

পরবর্তী পর্যায়ে আর ফোন রিছিভ করেনি ছেলেটা হাসপাতালে গিয়ে বাবা মা দেখতে পায় তার ছেলের নিথর দেহ।

বাবা প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন বলেন ছেলে যেতে চায়নি বাড়ি থেকে তার জ্বর ছিলো শরীরে। কিন্তু ক্লাস করতেই হবে তাই বাবার কাছে আবদার ছিলো নিজেদের গাড়িতে করে চট্টগ্রাম পৌছে দেওয়ার জন্য।বাবা দেরি না করে পরদিনই গাড়িতে করে চুয়েটে নামিয়ে দিয়ে আসে।