১৬ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাতিয়ায় ইউসুফ মাঝির জালে ধরা পড়লো ৫৫০০ পিস ইলিশ

স্টাফ রিপার্টার-
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার বঙ্গোপসাগরে এক ট্রলারে মিলল ৩৫ মণ অর্থাৎ ৫ হাজার ৫০০ পিস ইলিশ। যা নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকায়।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটের সাইফুল ইসলাম মৎস্য আড়তে এসব ইলিশ বিক্রি করা হয়।

জানা যায়, হাতিয়ার বুড়িদোনা এলাকার জেলে ইউসুফ মাঝি ৪ দিন আগে ২০ জন জেলেকে নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যান। এ সময় তিনি মোট ৫ হাজার ৫০০ পিস ইলিশ মাছ পান। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে চেয়ারম্যান ঘাটের সাইফুল ইসলাম মৎস্য আড়তে নিয়ে এলে বিভিন্ন ধাপে ৩৫ মণ ইলিশ নিলামে ১৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।

সাইফুল ইসলাম মৎস্য আড়তে ম্যানেজার মো. আবদুর রহমান রনি বলেন, ২০ জন জেলে মাছগুলো চার দিনে ধরেছে। দুপুরে ট্রলারটি চেয়ারম্যান ঘাটে এসেছে। বিভিন্ন সাইজের মাছ ছিল। তবে বড় সাইজের ইলিশ মাছ বেশি ছিল। নিলামে দাম তুলতে তুলতে শেষ পর্যন্ত ৩৫ মণ ইলিশের দাম হয়েছে ১৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

বোটটির মালিক ইউসুফ মাঝি বলেন, মেঘনা নদীতে ইলিশ কম। তাই গভীর সমুদ্রে গিয়েছি মাছ ধরতে। সেখান থেকে আসতে আমাদের ১০-১২ ঘণ্টা সময় লেগেছে। মাছগুলো আকারে বড় হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ দামও ভালো পেয়েছি।

হাতিয়া মৎস্য সমিতির সভাপতি ও হরণী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আখতার হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হাতিয়া উপকূলের ৫০০ ফিশিং বোট বা ট্রলারে সাগরে মাছ আহরণ করে। সব বোট সমানভাবে মাছ পায় না। একেকজনের ভাগ্য একেক রকম এক সপ্তাহ ধরে নদীতে মাছ ধরা পড়ছে। তবে ২০ তারিখ থেকে নিষেধাজ্ঞা আছে।

সর্বাধিক পঠিত

নোবিপ্রবি ছাত্রী হলে অগ্নিকাণ্ড, পরীক্ষা স্থগিত

হাতিয়ায় ইউসুফ মাঝির জালে ধরা পড়লো ৫৫০০ পিস ইলিশ

আপডেট: ১১:০০:৫৯ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

স্টাফ রিপার্টার-
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার বঙ্গোপসাগরে এক ট্রলারে মিলল ৩৫ মণ অর্থাৎ ৫ হাজার ৫০০ পিস ইলিশ। যা নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকায়।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটের সাইফুল ইসলাম মৎস্য আড়তে এসব ইলিশ বিক্রি করা হয়।

জানা যায়, হাতিয়ার বুড়িদোনা এলাকার জেলে ইউসুফ মাঝি ৪ দিন আগে ২০ জন জেলেকে নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যান। এ সময় তিনি মোট ৫ হাজার ৫০০ পিস ইলিশ মাছ পান। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে চেয়ারম্যান ঘাটের সাইফুল ইসলাম মৎস্য আড়তে নিয়ে এলে বিভিন্ন ধাপে ৩৫ মণ ইলিশ নিলামে ১৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।

সাইফুল ইসলাম মৎস্য আড়তে ম্যানেজার মো. আবদুর রহমান রনি বলেন, ২০ জন জেলে মাছগুলো চার দিনে ধরেছে। দুপুরে ট্রলারটি চেয়ারম্যান ঘাটে এসেছে। বিভিন্ন সাইজের মাছ ছিল। তবে বড় সাইজের ইলিশ মাছ বেশি ছিল। নিলামে দাম তুলতে তুলতে শেষ পর্যন্ত ৩৫ মণ ইলিশের দাম হয়েছে ১৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

বোটটির মালিক ইউসুফ মাঝি বলেন, মেঘনা নদীতে ইলিশ কম। তাই গভীর সমুদ্রে গিয়েছি মাছ ধরতে। সেখান থেকে আসতে আমাদের ১০-১২ ঘণ্টা সময় লেগেছে। মাছগুলো আকারে বড় হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ দামও ভালো পেয়েছি।

হাতিয়া মৎস্য সমিতির সভাপতি ও হরণী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আখতার হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হাতিয়া উপকূলের ৫০০ ফিশিং বোট বা ট্রলারে সাগরে মাছ আহরণ করে। সব বোট সমানভাবে মাছ পায় না। একেকজনের ভাগ্য একেক রকম এক সপ্তাহ ধরে নদীতে মাছ ধরা পড়ছে। তবে ২০ তারিখ থেকে নিষেধাজ্ঞা আছে।