১৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৩০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গোসল করতে নেমে শ্রমিকের মৃত্যু

ষ্টাফ রিপোর্টার
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় পুকুরে গোসল করতে নেমে জীবন দাস (১৮) এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার বাটইয়া ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের হাজী বাড়ির মসজিদের পুকুরে এই ঘটনা ঘটে।

নিহত জীবন পাহান (১৭) দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ থানার শংকর পাহানের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত জীবন বসুরহাট টু সোনাপুর সড়কে একজন নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করত। প্রতিদিন কাজ শেষে সন্ধ্যার দিকে উপজেলার ভূঁইয়ারহাট বাজার সংলগ্ন হাজী বাড়ির পুকুরে গোসল করত। শনিবার সন্ধ্যার দিকে সে কয়েকজন শ্রমিকের সাথে পুকুরে গোসল করতে নামলে মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়ে পানিতে ডুবে মারা যায়। খবর পেয়ে কবিরহাট ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একদল সদস্য রাত পৌনে ৮টার দিকে পুকুরে তল্লাশী চালিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে।

কবিরহাট থানার উপপরিদর্শক (এস আই) হাবীবুর রহমান বলেন, মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হবে। এরপর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

সর্বাধিক পঠিত

নোবিপ্রবি ছাত্রী হলে অগ্নিকাণ্ড, পরীক্ষা স্থগিত

গোসল করতে নেমে শ্রমিকের মৃত্যু

আপডেট: ০২:৩৩:৫৯ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ষ্টাফ রিপোর্টার
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় পুকুরে গোসল করতে নেমে জীবন দাস (১৮) এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার বাটইয়া ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের হাজী বাড়ির মসজিদের পুকুরে এই ঘটনা ঘটে।

নিহত জীবন পাহান (১৭) দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ থানার শংকর পাহানের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত জীবন বসুরহাট টু সোনাপুর সড়কে একজন নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করত। প্রতিদিন কাজ শেষে সন্ধ্যার দিকে উপজেলার ভূঁইয়ারহাট বাজার সংলগ্ন হাজী বাড়ির পুকুরে গোসল করত। শনিবার সন্ধ্যার দিকে সে কয়েকজন শ্রমিকের সাথে পুকুরে গোসল করতে নামলে মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়ে পানিতে ডুবে মারা যায়। খবর পেয়ে কবিরহাট ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একদল সদস্য রাত পৌনে ৮টার দিকে পুকুরে তল্লাশী চালিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে।

কবিরহাট থানার উপপরিদর্শক (এস আই) হাবীবুর রহমান বলেন, মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হবে। এরপর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।