২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে ছাত্র সংসদ কার্যকর করতে হবে: সমন্বয়ক আরিফ

স্টাফ রিপোর্টার:
ক্যাম্পাস গুলোতে সুশৃঙ্খলতা এবং শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে তার পরিবর্তে ছাত্র সংসদ কার্যকর করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নোয়াখালীর অন্যতম সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম।

সম্প্রতি নিজের এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে এসব কথা তুলে ধরেন তিনি। পাঠকদের জন্য তার স্ট্যাটাস টি সম্পুর্ণ তুলে ধরা হলো। জুলাইয়ের রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের ঐতিহাসিক ৯ দফার অন্যতম একটি ছিলো ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা এবং ছাত্র সংসদ চালু করা।

স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের ছাত্র-সমাজ ছাত্ররাজনীতি বলতে যা দেখেছে তা হলো গণরুম, গেস্ট রুম, র‍্যাগিং, জোর করে মিছিল-শোডাউনে নিয়ে যাওয়া এবং ছাত্র নেতাদের হাতে শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের লাঞ্ছিত হওয়ার মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা। তাই ২৪ এর জুলাই বিপ্লব পরবর্তী শিক্ষাঙ্গনে সব ধরনের ভাই পলিটিক্স, সন্ত্রাসী এবং লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র-রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।

ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে এবং সুশৃঙ্খল, সুন্দর, নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে অবিলম্বে নোয়াখালী সরকারি কলেজ সহ বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে তার পরিবর্তে গনতান্ত্রিক উপায়ে শিক্ষার্থীদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা ছাত্র সংসদ কার্যকর করা। যেখানে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে ছাত্রনেতা নির্বাচন করবেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ প্রশাসনকে ছাত্র সংসদের নেতৃবৃন্দের পরামর্শ ও সহযোগিতার ভিত্তিতে কাঙ্ক্ষিত, সুশৃঙ্খল,নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে হবে।

সর্বাধিক পঠিত

সংবিধান দিয়েই ফ্যাস্টিট হাসিনা দেশের মানুষকে হত্যা করেছে:ইসহাক খন্দকার

দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে ছাত্র সংসদ কার্যকর করতে হবে: সমন্বয়ক আরিফ

আপডেট: ০৮:৪৯:৫১ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার:
ক্যাম্পাস গুলোতে সুশৃঙ্খলতা এবং শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে তার পরিবর্তে ছাত্র সংসদ কার্যকর করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নোয়াখালীর অন্যতম সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম।

সম্প্রতি নিজের এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে এসব কথা তুলে ধরেন তিনি। পাঠকদের জন্য তার স্ট্যাটাস টি সম্পুর্ণ তুলে ধরা হলো। জুলাইয়ের রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের ঐতিহাসিক ৯ দফার অন্যতম একটি ছিলো ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা এবং ছাত্র সংসদ চালু করা।

স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের ছাত্র-সমাজ ছাত্ররাজনীতি বলতে যা দেখেছে তা হলো গণরুম, গেস্ট রুম, র‍্যাগিং, জোর করে মিছিল-শোডাউনে নিয়ে যাওয়া এবং ছাত্র নেতাদের হাতে শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের লাঞ্ছিত হওয়ার মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা। তাই ২৪ এর জুলাই বিপ্লব পরবর্তী শিক্ষাঙ্গনে সব ধরনের ভাই পলিটিক্স, সন্ত্রাসী এবং লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র-রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।

ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে এবং সুশৃঙ্খল, সুন্দর, নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে অবিলম্বে নোয়াখালী সরকারি কলেজ সহ বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে তার পরিবর্তে গনতান্ত্রিক উপায়ে শিক্ষার্থীদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা ছাত্র সংসদ কার্যকর করা। যেখানে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে ছাত্রনেতা নির্বাচন করবেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ প্রশাসনকে ছাত্র সংসদের নেতৃবৃন্দের পরামর্শ ও সহযোগিতার ভিত্তিতে কাঙ্ক্ষিত, সুশৃঙ্খল,নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে হবে।