২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালী মুক্ত দিবস উদযাপনে সন্তান কমান্ডের প্রস্তুতি সভা

স্টাফ রিপোর্টার

নোয়াখালীতে ৭ ডিসেম্বর নোয়াখালী মুক্ত দিবস উদযাপন করতে নোয়াখালী জেলা সন্তান কমান্ড কাউন্সিল সদর উপজেলা শাখার ব্যানারে প্রস্তুতি সভার আয়োজন করা হয়েছে।

(৩ ডিসেম্বর) মঙ্গলবার নোয়াখালী জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিল কার্যালয়ে নোয়াখালী জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কার্যকরী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রাসেলের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, বক্তব্য প্রদান করেন মোঃ ইয়াসিন, মোঃ দিদারুল ইসলাম, কাজী ফাহাদ, আবদুর রহিম রাব্বি, আলোচনায় নোয়াখালী মুক্ত স্কয়ারে ৭ ডিসেম্বর নোয়াখালী মুক্ত দিবস উপলক্ষে বিজয় র‌্যালী শেষে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা আয়োজনের বিষয় চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

র‌্যালী শেষে আলোচনায় বক্তারা বলেন, ৭ ডিসেম্বর একাত্তরের এদিন ভোরে বৃহত্তর নোয়াখালীর বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত এবং সি-জোনের কমান্ডার মোশারেফ হোসেনের নেতৃত্বে জেলা শহর মাইজদী আক্রমণ করে মুক্তিযোদ্ধারা। একযোগে তারা শত্রুদের তিনটি ক্যাম্প দখল করে। মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সন্মুখ যুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধের মুখে অবস্থা বেগতিক দেখে নোয়াখালী পিটিআই’র ট্রেনিং সেন্টার থেকে তড়িঘড়ি করে পালিয়ে যায় পাকিস্তানী সেনারা, শত্রুমুক্ত হয় নোয়াখালী।

 

 

 

 

 

সর্বাধিক পঠিত

সংবিধান দিয়েই ফ্যাস্টিট হাসিনা দেশের মানুষকে হত্যা করেছে:ইসহাক খন্দকার

নোয়াখালী মুক্ত দিবস উদযাপনে সন্তান কমান্ডের প্রস্তুতি সভা

আপডেট: ০৭:১৪:৩৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার

নোয়াখালীতে ৭ ডিসেম্বর নোয়াখালী মুক্ত দিবস উদযাপন করতে নোয়াখালী জেলা সন্তান কমান্ড কাউন্সিল সদর উপজেলা শাখার ব্যানারে প্রস্তুতি সভার আয়োজন করা হয়েছে।

(৩ ডিসেম্বর) মঙ্গলবার নোয়াখালী জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিল কার্যালয়ে নোয়াখালী জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কার্যকরী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রাসেলের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, বক্তব্য প্রদান করেন মোঃ ইয়াসিন, মোঃ দিদারুল ইসলাম, কাজী ফাহাদ, আবদুর রহিম রাব্বি, আলোচনায় নোয়াখালী মুক্ত স্কয়ারে ৭ ডিসেম্বর নোয়াখালী মুক্ত দিবস উপলক্ষে বিজয় র‌্যালী শেষে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা আয়োজনের বিষয় চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

র‌্যালী শেষে আলোচনায় বক্তারা বলেন, ৭ ডিসেম্বর একাত্তরের এদিন ভোরে বৃহত্তর নোয়াখালীর বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত এবং সি-জোনের কমান্ডার মোশারেফ হোসেনের নেতৃত্বে জেলা শহর মাইজদী আক্রমণ করে মুক্তিযোদ্ধারা। একযোগে তারা শত্রুদের তিনটি ক্যাম্প দখল করে। মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সন্মুখ যুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধের মুখে অবস্থা বেগতিক দেখে নোয়াখালী পিটিআই’র ট্রেনিং সেন্টার থেকে তড়িঘড়ি করে পালিয়ে যায় পাকিস্তানী সেনারা, শত্রুমুক্ত হয় নোয়াখালী।