২০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

 কোম্পানীগঞ্জের ইউএনওর নাম্বার ক্লোন করে শিক্ষকের কাছে টাকা দাবি

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট: ১১:১৭:৩৭ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৮৮৫

 

 

স্টাফ রিপোর্টার:

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) মুঠোফোন নাম্বার ক্লোন করে এক মাদরাসা শিক্ষকের কাছে টাকা দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

আজগর আলী দাখিল মাদরাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা সাইফুল্লাহ বলেন, সোমবার সকালে ইউএনওর সরকারি মোবাইল নাম্বার থেকে উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের আজগর আলী দাখিল মাদরাসার সহকারী প্রধান শিক্ষক শামসুল আরেফিনকে ফোনে একটি কল আসে। তখন ইউএনও পরিচয়ে তিনি ওই শিক্ষককে বলেন সরকারি ভাবে ল্যাপটপ দেওয়া হবে। বরাদ্দ পেতে আধা ঘন্টার মধ্যে একটি বিকাশ নাম্বারে ৯হাজার টাকা দিতে হবে। পরে আমি মাদরাসায় আসলে ওই ফোন নাম্বারে কথা বলি। কিন্তু ফোনে ইউএনও এর কণ্ঠ শুনে আমার সন্দেহ হয়। পরে সত্যতা যাচাইয়ের জন্য আমি ঘটনাটি সিএকে জানাই।

ইউএনও কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিষয়টি ইউএনও অবহিত হলে তিনি উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণের উদ্দেশ্যে সর্তকতামূলক একটি স্ট্যাটাস সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেন। স্ট্যাটাসে জানানো হয়, ইউএনও কোম্পানীগঞ্জের সরকারি নাম্বার ক্লোন করে টাকা চাওয়া হচ্ছে।  সবাইকে সাবধান হতে এবং এ ধরনের আর্থিক লেনদেন হতে বিরত থাকতে অনুরোধ করছি।

যোগাযোগ করা হলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, কোনো প্রতারক চক্র তার সরকারি নাম্বারটি ক্লোন করে এই প্রতারণার চেষ্টা করেছে। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করতে স্ট্যটাস দিয়েছি।

সর্বাধিক পঠিত

 কোম্পানীগঞ্জের ইউএনওর নাম্বার ক্লোন করে শিক্ষকের কাছে টাকা দাবি

আপডেট: ১১:১৭:৩৭ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫

 

 

স্টাফ রিপোর্টার:

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) মুঠোফোন নাম্বার ক্লোন করে এক মাদরাসা শিক্ষকের কাছে টাকা দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

আজগর আলী দাখিল মাদরাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা সাইফুল্লাহ বলেন, সোমবার সকালে ইউএনওর সরকারি মোবাইল নাম্বার থেকে উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের আজগর আলী দাখিল মাদরাসার সহকারী প্রধান শিক্ষক শামসুল আরেফিনকে ফোনে একটি কল আসে। তখন ইউএনও পরিচয়ে তিনি ওই শিক্ষককে বলেন সরকারি ভাবে ল্যাপটপ দেওয়া হবে। বরাদ্দ পেতে আধা ঘন্টার মধ্যে একটি বিকাশ নাম্বারে ৯হাজার টাকা দিতে হবে। পরে আমি মাদরাসায় আসলে ওই ফোন নাম্বারে কথা বলি। কিন্তু ফোনে ইউএনও এর কণ্ঠ শুনে আমার সন্দেহ হয়। পরে সত্যতা যাচাইয়ের জন্য আমি ঘটনাটি সিএকে জানাই।

ইউএনও কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিষয়টি ইউএনও অবহিত হলে তিনি উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণের উদ্দেশ্যে সর্তকতামূলক একটি স্ট্যাটাস সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেন। স্ট্যাটাসে জানানো হয়, ইউএনও কোম্পানীগঞ্জের সরকারি নাম্বার ক্লোন করে টাকা চাওয়া হচ্ছে।  সবাইকে সাবধান হতে এবং এ ধরনের আর্থিক লেনদেন হতে বিরত থাকতে অনুরোধ করছি।

যোগাযোগ করা হলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, কোনো প্রতারক চক্র তার সরকারি নাম্বারটি ক্লোন করে এই প্রতারণার চেষ্টা করেছে। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করতে স্ট্যটাস দিয়েছি।