স্টাফ রিপোর্টার:
নোয়াখালী সদর উপজেলায় এক প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই ডাকাতকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী।
শনিবার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার নোয়াখালী ইউনিয়রে নোয়াখালী মৌজা গ্রামের সৌদি ফেরত প্রবাসী শিব্বির আহম্মদের বাড়িতে এই ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
আটককৃতরা হলো-ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চর উমেদ গ্রামের মো. ছিদ্দিকের ছেলে বাবুল ও চরফ্যাশন উপজেলার নুরাবাদ গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে মো. জাহিদ।
ভুক্তভোগী প্রবাসী শিব্বির আহম্মদের ছেলে মো. রইছ উদ্দিন বলেন, শনিবার গভীর রাতে বৃস্টির সময় আমরা পরিবারের সবাই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। রাত আনুমানিক ২টার দিকে ডাকাতদল আমাদের ঘরের বারিন্দার গ্রিল কেটে ভিতরে প্রবেশ করে আলমারির ড্রয়ার খুলে নগদ টাকা, আমার বাবার পকেট এবং ছোট ভাইয়ের মানিব্যাগ থেকে নগদ টাকা, মোবাইল নিয়ে আমার আম্মুর গলা থেকে স্বর্ণের চেইনসহ মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে ঘরের পিছনের দরজা ঘুলে পালিয়ে যায়। এসময় আমার আম্মুর চিৎকারে আমরা ঘুম থেকে ওঠে দেখি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহিদুল ইসলাম পারভেজ বলেন, আমাদের ডাক্তার বাজারে ভোর রাত থেকে সবজি বেচাকেনা শুরু হয়। আমার ওয়ার্ডের ন্সুইজ গেইট এলাকা থেকে ভোর রাত ৪টার দিকে কয়েকজন বাজারে সবজি নিয়ে আসার পথে ৪জন অপরিচিত ব্যক্তিকে এলোমেলো অবস্থায় জমিনের মধ্যে থেকে ওঠে আসতে দেখে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তারা স্থানীয়দের ওপর হামলা চালিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে স্থানীয়রা চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজনসহ প্রায় এক কিলোমিটার ধাওয়া করে দুইজনকে আটক করে। এসময় তাদের সঙ্গে থাকা অপর দুইজন পালিয়ে যায়।
এসময় আটককৃতরা প্রবাসী শিব্বির আহম্মদের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে পালিয়ে যাওয়া দুই ব্যক্তি ভোলা জেলার মঞ্জু ও মিলন বলে জানায়।
সোনাপুর পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. মূছা জানান, আটক দুই ব্যক্তিকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে এবং স্থানীয়দের মাধ্যমে ডাকাতির কিছু আলামত পাওয়া গেছে। যা জব্দ তালিকায় লিপিবদ্ধ করা হয়।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত ও অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এরআগে গত বুধবার (২৬ জুন) দিবাগত রাতে একই ইউনিয়নের পশ্চিম চর উরিয়া গ্রামের ইদ্রিস সারেং বাড়ির ৪টি বসত ঘরে সিঁদ কেটে চুরির ঘটনা ঘটে। এসময় চোরের দল নগদ টাকা, মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যায়। এসব চুরি-ডাকাতির ঘটনায় পুরো এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
নোয়াখালী সদর উপজেলায় এক প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই ডাকাতকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী।
শনিবার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার নোয়াখালী ইউনিয়রে নোয়াখালী মৌজা গ্রামের সৌদি ফেরত প্রবাসী শিব্বির আহম্মদের বাড়িতে এই ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
আটককৃতরা হলো-ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চর উমেদ গ্রামের মো. ছিদ্দিকের ছেলে বাবুল ও চরফ্যাশন উপজেলার নুরাবাদ গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে মো. জাহিদ।
ভুক্তভোগী প্রবাসী শিব্বির আহম্মদের ছেলে মো. রইছ উদ্দিন বলেন, শনিবার গভীর রাতে বৃস্টির সময় আমরা পরিবারের সবাই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। রাত আনুমানিক ২টার দিকে ডাকাতদল আমাদের ঘরের বারিন্দার গ্রিল কেটে ভিতরে প্রবেশ করে আলমারির ড্রয়ার খুলে নগদ টাকা, আমার বাবার পকেট এবং ছোট ভাইয়ের মানিব্যাগ থেকে নগদ টাকা, মোবাইল নিয়ে আমার আম্মুর গলা থেকে স্বর্ণের চেইনসহ মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে ঘরের পিছনের দরজা ঘুলে পালিয়ে যায়। এসময় আমার আম্মুর চিৎকারে আমরা ঘুম থেকে ওঠে দেখি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহিদুল ইসলাম পারভেজ বলেন, আমাদের ডাক্তার বাজারে ভোর রাত থেকে সবজি বেচাকেনা শুরু হয়। আমার ওয়ার্ডের ন্সুইজ গেইট এলাকা থেকে ভোর রাত ৪টার দিকে কয়েকজন বাজারে সবজি নিয়ে আসার পথে ৪জন অপরিচিত ব্যক্তিকে এলোমেলো অবস্থায় জমিনের মধ্যে থেকে ওঠে আসতে দেখে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তারা স্থানীয়দের ওপর হামলা চালিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে স্থানীয়রা চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজনসহ প্রায় এক কিলোমিটার ধাওয়া করে দুইজনকে আটক করে। এসময় তাদের সঙ্গে থাকা অপর দুইজন পালিয়ে যায়।
এসময় আটককৃতরা প্রবাসী শিব্বির আহম্মদের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে পালিয়ে যাওয়া দুই ব্যক্তি ভোলা জেলার মঞ্জু ও মিলন বলে জানায়।
সোনাপুর পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. মূছা জানান, আটক দুই ব্যক্তিকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে এবং স্থানীয়দের মাধ্যমে ডাকাতির কিছু আলামত পাওয়া গেছে। যা জব্দ তালিকায় লিপিবদ্ধ করা হয়।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত ও অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এরআগে গত বুধবার (২৬ জুন) দিবাগত রাতে একই ইউনিয়নের পশ্চিম চর উরিয়া গ্রামের ইদ্রিস সারেং বাড়ির ৪টি বসত ঘরে সিঁদ কেটে চুরির ঘটনা ঘটে। এসময় চোরের দল নগদ টাকা, মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যায়। এসব চুরি-ডাকাতির ঘটনায় পুরো এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।