২৫শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৯ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতকে দেওয়া ট্রানজিটের তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশের নির্দেশনা চেয়ে রিট

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট: ১১:৪৪:০২ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
  • ৮৩৭

ভারতকে দেওয়া ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্টসহ কী কী চুক্তি করা হয়েছে তার তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে রিটে ভারতের সঙ্গে যেসব সুবিধা বাতিল করার মতো সেগুলোকে বাতিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ আজিজুল হক রিট আবেদনটি দায়ের করেন।রিটে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

পরে রিটকারী আইনজীবী মোহাম্মদ আজিজুল হক জানান, একই বিষয়ে গত ১৭ এপ্রিল সরকার সংশ্লিষ্টদের প্রতি একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। নোটিশটি পাওয়ার পর সরকার যদি ভারতকে দেওয়া ট্রানজিট, ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা, বৈষম্যমূলক চুক্তি বাতিলে পদক্ষেপ না নেয় তাহলে উচ্চ আদালতে প্রতিকার চেয়ে রিট দায়েরের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছিল। সেই নোটিশের পর কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় রিটটি দায়ের করা হয়েছে। হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চে রিটটির বিষয়ে শুনানি হবে। ভারত এরই মধ্যে বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে। এখন বাংলাদেশের জনগণও চায় ভারতকে দেওয়া সব সুবিধা বাতিল হোক।

সর্বাধিক পঠিত

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার ৪৩৬ কোটি টাকা

ভারতকে দেওয়া ট্রানজিটের তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশের নির্দেশনা চেয়ে রিট

আপডেট: ১১:৪৪:০২ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

ভারতকে দেওয়া ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্টসহ কী কী চুক্তি করা হয়েছে তার তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে রিটে ভারতের সঙ্গে যেসব সুবিধা বাতিল করার মতো সেগুলোকে বাতিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ আজিজুল হক রিট আবেদনটি দায়ের করেন।রিটে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

পরে রিটকারী আইনজীবী মোহাম্মদ আজিজুল হক জানান, একই বিষয়ে গত ১৭ এপ্রিল সরকার সংশ্লিষ্টদের প্রতি একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। নোটিশটি পাওয়ার পর সরকার যদি ভারতকে দেওয়া ট্রানজিট, ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা, বৈষম্যমূলক চুক্তি বাতিলে পদক্ষেপ না নেয় তাহলে উচ্চ আদালতে প্রতিকার চেয়ে রিট দায়েরের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছিল। সেই নোটিশের পর কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় রিটটি দায়ের করা হয়েছে। হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চে রিটটির বিষয়ে শুনানি হবে। ভারত এরই মধ্যে বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে। এখন বাংলাদেশের জনগণও চায় ভারতকে দেওয়া সব সুবিধা বাতিল হোক।